একটি অভিজাত ও সৌখিন হোটেল আবাসন হলো স্বস্তিকর ও আনন্দদায়ক অবসর কাঠানোর কাঙ্খিত আশ্রয়। তাই হোটেল অংশীদারিত্বের প্রিভিলিজ হোক আর হাজার অশ্চিয়তা পার করে হোক। এমন হোটেলের রুম বুকিং করা যেন সোনার হরিণ কিংবা ঈদের চাঁদ হাতের মুঠোয় পাবার মতো। বে হিলস হোটেল প্রকল্প বাংলাদেশের পর্যটন আবাসনের এমন কিছু অনন্য ও আনকোরা মানসম্মত ফিচারস যুক্ত করেছে যা আগে কখনোই কেউ করেনি। আর এই অপূর্ব বিশেষ বৈশিষ্ঠ্যগুলোই বে হিলসের রুম বা স্যুট চাহিদাকে বিদ্যুৎ গতিতে বৃদ্ধি করে দিবে।

বে হিলসের চারপাশের নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী ও বেলাভূমি এক অন্যান্য হোটেল, মোটেল ও রির্সোট থেকে অভিন্ন করে তুলেছে। হোটেলের একপাশে চোখ জুড়ানো সুবজ মখমল কার্পেটের মতো থরে থরে সাজানো পাহাড়ের সারি। অন্যপাশে শান্ত স্নিগ্ধ সাগরের নীল জলরাশি সাথে হোটেল থেকে পা বাড়ালেই সমুদ্র সৈকতের রুপালি বালিয়াড়ি। তার মাঝে অনিন্দ্য সুন্দর আধুনিক নকশায় হোটেলটির প্রথম দর্শনে ভ্রমণপিপাসুদের মন মাতোয়ারা করে তোলে।

সমগ্র হোটেলটি সাউন্ড-প্রুফ করে রাখা এবং প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুইটগুলো এমনভাবে নকশাকৃত যার ফলে হোটেলের ভেতর থেকে একদিকে ২৭০ ডিগ্রী কোণিক দৃষ্টিতে সাগরের পানির বহমানতা উপভোগ করা যায়। অন্যদিকে ৯০ ডিগ্রী কৌণিক দূরত্বে পাহাড়ের ঘনত্ব চোখে এক প্রশান্তি এনে দেয়। সম্পূর্ণ পরিবেশটি মনকে এক রকম মুগ্ধ করে রাখে। এছাড়া হোটেলের ছাদে অভিনব ইনফিনিটি সুইমিং পুল, ক্যাফে লাউঞ্জ, বুফে হল, স্পা ও সুনা, হোটেলের সংলগ্ন সৈকতে বিভিন্ন সুবিধাবলী যেমন: ওয়াটার পার্ক, বীচ লাইব্রেরী, হর্স রাইডিং, প্যারাসেইলিং, জেট স্কীং, সার্ফিং

পর্যটন ব্যবসায় বিনিয়োগ করে সুদমুক্ত হালাল আয়ের নিশ্চিয়তার পাশাপাশি একই বিনিয়োগ থেকে তারকা হোটেলে বিলাসী অবসর কাটিয়ে আপনার ভ্রমণকে করে তুলুন আনন্দময়।