14 Aug 2024 | 03:50 PM
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীনের পর আমাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল অবকাঠামোগত উন্নয়ন। দেশের অর্থনীতি ও আর্থ-সামাজিক খাতকে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বিশ্ব অর্থনীতির প্রতিযোগিতায় শীর্ষ পর্যায়ে নেয়ার জন্য সরকার প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের বিশাল সম্ভাবনার খাত হচ্ছে পর্যটন শিল্প। বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পকে আমরা যদি সুশৃঙ্খল এই নিরাপত্তার বেস্টনীতে গড়তে পারি তাহলে বিদেশি পর্যটক দ্বারা আকৃষ্ট হবে।
আমাদের ছেলেরা বিদেশ থেকে ডলার এনে দেশের পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ করবে। তখন আমাদের অর্থনীতিতে অশ্বশক্তির মতো গতি ফিরে আসবে। আর সেই প্রয়াসের অংশ হিসেবে কক্সবাজার এবং কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে গোল্ডস্যান্ডস হোটেল এন্ড রিসোর্টস লি: চার ও পাঁচ তারকা মানের আন্তর্জাতিক হোটেল নির্মাণ কাজ করছে।
সম্পদের রাজা হোটেল। যা বাড়বে যেমন, মুনাফাও তেমন। গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপে বিনিয়োগের সবচেয়ে সুবিধা হলো এখানে রয়েছে সুদমুক্ত হালাল আয়। গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপে বিনিয়োগ একবার, রিটার্ন বারবার গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপে হোটেল মালিকানা ক্রয়েই সাফ কাবলা মালিকানা নিশ্চিত করা হয়। এছাড়া এখানে একবার বিনিয়োগে আজীবন নিশ্চিত আয়ের সুযোগ তো থাকছেই। এই মালিকানা উচ্চমূল্যে বিক্রয় ও হস্তান্তরযোগ্য, নিজ হোটেলে অবকাশযাপন ও সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে, তাই দেশের মাটিতেই বিনিয়োগ করে নিশ্চিত লাভ এবং মুনাফার দ্বার উন্মোচিত হবে। পর্যট
তাহলে কেন আর সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, আমেরিকা ও জাপানে বিনোদনের জন্য ঘুরতে যাওয়া? কেন আমাদের কষ্টার্জিত মুদ্রা বিদেশের মাটিতে অপচয় করা? আসুন সবাই মিলে শস্য-শ্যামল সবুজে ঘেরা প্রিয় সোনার বাংলায় পর্যটন শিল্প গড়ি, নিজেরা আনন্দে মেতে উঠি এবং দেশি-বিদেশি পর্যটকদের জন্য খুলে দেই অবারিত সুযোগ-সুবিধার দুয়ার।
গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপ সম্পর্কে জানতে যোগাযোগ করতে পারেন গুলশানে তাদের কর্পোরেট হেড অফিসে (নাসা হাইটস, গুলশান-১, ঢাকা)। মহাখালী, উত্তরা, ধানমন্ডি, চট্টগ্রামের দক্ষিণ খুলশী, আগ্রাবাদ, দুবাইয়ে অবস্থিত শাখা অফিসে যোগাযোগ করেও বিস্তারিত জানতে পারবেন যেকেউ। এ ব্যাপারে আরও জানতে ফোন করতে পারেন গোল্ডস্যান্ডস গ্রুপের অফিসিয়িাল হটলাইন নাম্বরে (০১৮৭৭৭৩৩৩)।