26 May 2024 | 04:34 PM
পূর্বের যেকোন সময় থেকে বাংলাদেশের উপর প্রখর তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। সবার মনে একই চাওয়া, একই প্রশ্ন- কিভাবে এই অসময়ে একটু স্বস্তিতে থাকা যায়? সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন-যাপন ও কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য পরিবেশের সাথে ভারসাম্য বজায় রাখা এখন সময়ের দাবি। ঠিক এই দিকটাকে লক্ষ্য রেখে ওয়ান সিটি ডেভেলপার্স লি: পরিবেশ বান্ধব শহর নির্মাণের বাস্তবায়ণযোগ্য এক মহাপরিকল্পনা নিয়ে এসেছে। পূর্বাচল উপশহরের কোল ঘেঁষে গড়ে তুলেছে এক সবুজের শহর আমিন সিটি পূর্বাচল।
বাংলাদেশ পরিকল্পিত নগরায়নে এক অভূতপূর্ব পরিবর্তনের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের নামকরা সব মেগাসিটির আদলে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে উঠচ্ছে নজরকারা সব সর্বাধুনিক শহর। তার মধ্যে সরকারি উদ্যোগে সবচেয়ে আধুনিক শহর হতে যাচ্ছে ঢাকার সন্নিকটে অবস্থিত পূর্বাচল উপশহর। নতুন ঢাকার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হহতে যাচ্ছে পূর্বাচল। আর এই উপশহরের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ওয়ান সিটি ডেভেলপার নিয়ে এলো আমিন সিটি পূর্বাচল নামে এক শহরের পাশে আরেক শহর।
আমিন সিটি পূর্বাচল শুধু নিষ্কন্টক প্লট বরাদ্দ দেয়ার মহাপরিকল্পনা নয়। বরং জীবনধারায় অনন্য পরিবর্তনের আনতে প্রযুক্তি ও পরিবেশবান্ধব শহরের এক মাইলস্টোন গড়তে যাচ্ছে। জমির পাশাপাশি এমন সব সুযোগ সুবিধা ব্যবস্থা করে রেখেছে এবং পূর্বাচল উপশহরকে কেন্দ্র করে যেসব উন্নয়নমূলক ও সৌন্দর্যবর্ধক প্রকল্প আছে তার সাথে আমিন সিটি এক নব সংযোজন।
ঢাকার কুড়িল ফ্লাইওভার থেকে শুরু করে দীর্ঘ ১৩.৩৩ দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে ও লিংঙ্করোড সাথে ৮টি অপূর্ব নকশাকৃত দৃষ্টিনন্দন সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। যা আবার আমিন সিটির খুব সন্নিকটে। যা আমিন সিটিতে যাতায়াতে শুধু সহজ করেই তোলেনি বরং ব্যবসায় বাণিজ্যর এক অবারিত দুয়ার খুলে দিয়েছে। তাই আমিন সিটিতে প্লট বুকিং করে শুধু আবাসন নয়, গ্রাহকের বিনিয়োগের ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হওয়ার সম্ভবনাকে বাড়িয়ে দেয় বহুগুণ।
আমিন সিটির পূর্বাচল প্লটে বিনিয়োগ করা শুধু এক খন্ড জমির বৈধ ও স্থায়ী মালিকানা না। শুধুমাত্র নিজের স্বপ্নের আবাসন নির্মাণের নিশ্চয়তা নয়। নিরাপদ বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক মুনাফার মাধ্যমে জীবনধারাকে পরিবর্তনের সেরা আশ্রয়।